
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://www.somoynews.tv
” SOMOY TV” is one of the most Reliable News Source and Leading 24/7 News Based TELEVISION Channel in Bangladesh
====================.
Somoy TV has the sole rights of all contents and it does not permit to any service entity or individual to utilize these contents other than SOMOY TV (SOMOY Media Limited).
Stay Connected with us:.
====================.
” SOMOY TELEVISION (Somoy Media Limited)” is the Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh.
This Channel is Based on News and Current Affairs. The published all contents are Made by our own group. Often We are utilizing some Third-Party materials where we have the specific permission and approval to utilize this on YouTube.
Site: http://www.somoynews.tv.
Google Plus: https://plus.google.com/+somoytvnetupdate.
YouTube: http://www.youtube.com/somoytvnetupdate.
Facebook: http://www.facebook.com/somoynews.tv.
Twitter: http://www.twitter.com/somoytv.
৬৩ বছরে যিনি ১টাও মিথ্যা কথা বলেননি তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)💖
আমার চ্যানেলটি সাবক্রাইব করে পাশে থাকুন 👏
মমিনশাহ
তাহলে করোনার ভালই চাষাবাদ হচ্ছে?
বাংলাদেশ টিমের জন্য দোয়া চাই।
বঙ্গবন্ধু, আল্লাম মুহী উদ্দীন খান ও শেখ লুৎফুররহমান
একটি চিঠি, একটি মর্মবিদারী ইতিহাস।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন মৌলবাদে আস্থাশীল একজন ধার্মিক রাষ্ট্রপতি।
তিনি যখন স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, তখন তথ্য মন্ত্রণালয় দেশের অনেক পত্রিকার সাথে মাসিক মদীনার প্রকাশনাও বন্ধ করে দিলো। প্রায় দুই মাস মাসিক মদিনা পত্রিকা বন্ধ, এই সময়ে মাসিক মদীনার সম্পাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের কাছে ফরিদপুর টুঙ্গিপাড়া থেকে একটি চিঠি এলো। পাঠিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফুর রহমান।
শ্রদ্ধেয় সম্পাদক সাহেব,
সালাম নিবেন। আশা করি কুশলেই আছেন। পর কথা হল, আমি মাসিক মদীনার একজন নিয়মিত গ্রাহক। গত দু’মাস ধরে মদীনা পত্রিকা আমার নামে আসছে না। তিন মাসের বকেয়া বাকি ছিল। তাই হয়তো আপনি পত্রিকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। আমি আমার ছেলে মুজিবকে চিঠি লিখে বলে দিব সে যেন আপনার টাকা পরিশোধ করে দেয়। আমি বৃদ্ধ মানুষ। প্রিয় মদীনা পত্রিকা ছাড়া সময় কাটানো অনেক কষ্টকর। আশা করি আগামী মাস থেকে মদীনা পড়তে পারব। আমার জন্য দোয়া করবেন। আমিও আপনার জন্য দোয়া করি।
ইতি
শেখ লুৎফুর রহমান
টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ ।
মাওলানা মুহিউদ্দীন খান পড়েই বুঝতে পারলেন কে এই চিঠি পাঠিয়েছেন । তৎক্ষণাৎ তিনি চিঠি নিয়ে সোজা বঙ্গভবন চলে গেলেন। বঙ্গবন্ধু উনাকে দেখে বললেন “ তুই এতোদিন পরে আমাকে দেখতে এলি! এখানে বসার পর সবাই যেন দূরে চলে গেছে , সবাই পর হয়ে গেছে।“
( ১৯৫১ সালের কথা। মুহিদ্দীন খান জীবনে প্রথম ঢাকায় এসেছেন। তৎকালীন স্বনামধন্য ইসলামিক ব্যক্তিত্ব মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরী ছিলেন উনার বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তিনি থাকতেন উনার প্রতিষ্ঠিত লালবাগ মাদরাসায়। মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরীর কাছেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খান থাকতেন। তখন মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরীর কাছে নিয়মিত আসা যাওয়া করতেন তৎকালীন তুখোড় তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিবুর রহমান। সেখান থেকেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিচয় । পরিচয় থেকেই ঘনিষ্ঠতা। মাওলানা মুহিউদ্দীন খান বঙ্গবন্ধু থেকে বয়সে ছোট ছিলেন বিধায় বঙ্গবন্ধু খান সাহেবকে ছোট ভাইয়ের স্নেহে তুই করে ডাকতেন। ৫২’র ভাষা আন্দোলনে মাওলানা মুহিউদ্দীন খান ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উভয়েই কারাবন্দি ছিলেন । তখন প্রায় দেড় মাস জেলে ছিলেন মাওলানা মুহিউদ্দীন খান রহ.। )
মাওলানা মুহিদ্দীন খান বলেন “ আমার পত্রিকা মাসিক মদিনার প্রকাশনা তথ্যমন্ত্রণালয় বন্ধ করে দিয়েছে।“
বঙ্গবন্ধু বললেন,“তুই তো রাজাকার ছিলি না, তাহলে তোর পত্রিকা ওরা বন্ধ করবে কেন? ”
এরপর পিএসকে বললেন “তথ্য সচিবকে কল লাগাও”। (বিস্তারিত দেখুন, আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে, শাকের হুসেন শিবলী)
তখন মাওলানা মুহিউদ্দীন খান উনার শেরওয়ানির পকেট থেকে বঙ্গবন্ধুর বাবার পাঠানো চিঠিখানা বের করে বঙ্গবন্ধুর হাতে দেন। বাবার হাতের পরিচিত লেখা দেখেই তিনি এক নিশ্বাসে চিঠিটা পড়ে ফেলেন। পড়তে পড়তে বঙ্গবন্ধুর দুই চোখ অশ্রুসজল ওয়ে ওঠে। তখন মাওলানা মুহিউদ্দীন খানকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে থাকলেন। তারপর বললেন “ তুই আমার কাছে আরো আগে আসলি না কেন? হারামজাদাদেরকে তো ইসলামি কোন পত্রিকা বন্ধ করতে বলিনি। আমার বাবাতো আর দুনিয়াতে নাই। গত কয়েকদিন আগে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। “
বঙ্গবন্ধু পরে তথ্যসচিবকে ফোন করে বকাঝকা করলেন। তৎক্ষণাৎ মদীনার ডিকলারেশন চালু করে দিতে হুকুম দিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধু হাত ধরে তার স্নেহভাজন মাওলানা মুহিউদ্দীন খানকে গাড়িতে তুলে বাসায় নিয়ে গেলেন। সেখানে সাথে বসিয়ে দুপুরের খাবার খাইয়ে তারপর ছাড়লেন।
( সাপ্তাহিক মুসলিম জাহান মার্চ ২০০৯, আস সিরাজ, মুহিউদ্দীন খান সংখ্যা)
এই ছিল আলেমদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা।আলেমরা বঙ্গবন্ধুর বিরোধী নয়। তারা বরং বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসার কারণে ভাস্কর্য নির্মাণ রোধ করে বঙ্গবন্ধুকে কবরের আজাব থেকে তাঁকে বাঁচাতে চান।
collected
যার যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে দেই ০১৭৮৩৯১৬৭৬০ ০১৭৮৫৮২৯০৭৬
Amader mymen
যারা ইসলামের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান, আপনাদের আমার চ্যানেলটিতে স্বাগতম ।।
হিন্দুদের কথিত বড় ধরনের পূজা তথা নগ্নতা প্রদর্শণের মোক্ষম অনুষ্ঠান দূর্গা পুজা।দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
যৌনতার প্রথমত হিন্দু ধর্ম গ্রন্হাদির ভাষা সংস্কৃত সাহিত্যচর্চারমাধ্যমেই ভারত যৌনতার ইতিহাসে অবদান রেখেছে, যেখানে যৌনসঙ্গমকেবিবেচনা করা হয়েছে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে; যা নতুন প্রজন্মের যৌন মনোভাবের দর্শন ভিত্তিকতার কেন্দ্রবিন্দু। এটা বেলা যেতে পারে যে, ভারতেরশিল্প এবং সাহিত্যের মাধ্যমেই যৌনশিক্ষার প্রবর্তন ঘটেছে। ভারতের প্রায় সব হিন্দু সমাজে, সাধারণ মানুষ এবং শক্তিশালী শাসক গোষ্ঠির মধ্যে যৌনচর্চার পার্থক্য বিদ্যমান ছিলো। ভোগসর্বস্ব জীবনধারায় ক্ষমতাশীল ব্যাক্তিদের এক্ষেত্রে কোনো সাধারণ নৈতিক মনোভাব ছিলো না।
এ তথ্যের উৎস হল : সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
অর্থাৎ বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়। অবশ্য প্রত্যক্ষদর্শীরা মাত্রই জানে, ওই দিন মন্ডপে মন্ডপে মদ্যপান এবং অশ্লীল গানবাজনা কি পরিমাণে হয়ে থাকে। কারণ দুর্গাপুজা হল ব্রিটিশআমলের সংস্কৃতি। এ পূজা আগে হতো বসন্তকালে। কিন্তু সিরাজউদ্দৌলাকে হটানোর হিন্দু ষড়যন্ত্র যখন সফল হয়, হিন্দুরা তাদের প্রভু ব্রিটিশদের সাথে তাদের বিজয় উদযাপনের জন্য পুজাকে শরৎকালে এগিয়ে নিয়ে আসে।
প্রিয় বন্ধুরা আমি চাই পৃথিবীর সকল মুসলিম ভাই ও বোনেরা কোরআন শরীফ পড়তে পারুক,প্রিয় এই চ্যানেল থেকে কোরআন প্রশিক্ষণ এর ভিডিও ছাড়া হয়,আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন,প্রিয় চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন,ধন্যবাদ প্রিয় অসংখ্য ধন্যবাদ💝💝💝💝💝💝💝💝💝💝